কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা গ্রামে ২৭ ডিসেম্বর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৬৫ সালের ৯ ফেব্রুয়ারী স্বগ্রামেই ইহলোক ত্যাগ করেন । কর্মজীবনের শুরুতে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের সুপারনিউমারী শিক্ষকের পদে কিছুদিন কাজ করেন । পরে ভারতীয় শিক্ষা বিভাগে যোগদান করে স্কুল সমূহের ডেপুটি ইন্সপেকটর হিসেবে ফরিদপুর ও বাখেরগঞ্জ ও পরে বিভাগীয় স্কুল ইন্সপেকটর পদ গ্রহণ করে দীর্ঘদিন চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলেন । শেষে তিনি অবিভক্ত বাংলার শিক্ষা বিভাগের ডেপুটি ডাইরেক্টর এর পদ অলংকৃত করেন , যে পদ কেবল ইউরোপিয়ানদের জন্য সংরক্ষিত ছিল । তিনি শিক্ষা সংস্কারমূলক কাজের বাস্তব রুপায়নের জন্য বহু পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করেন । এ সময় তিনি ‘খান বাহাদুর’ উপাধিতে ভূষিত হন । ১৯৬০ সালে শিক্ষা ও সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ তিনি বাংলা একাডেমীর ‘ফেলো’ মনোনীত হন ।
|
| |||||
|
রাজা প্রতাপাদিত্য |
|
|
বাংলার বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ছিলেন। সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ, শ্যামনগর অঞ্চল তার প্রাচীন যশোহর রাজ্যের রাজধানী ছিল। তাঁর সময়কার অনেক পুরাকীর্তি এখনো সাতক্ষীরাকে গৌরবান্বিত করছে।
প্রতাপাদিত্য নিজ এলাকার শ্রীবৃদ্ধি সাধনে নজর দেন। তিনি ঈশ্বরীপুরে যশোরেশ্বরী মন্দির, চন্ডভৈরবের ত্রিকোণ মন্দির, হাম্মামখানা, টেঙ্গা মসজিদ, বারদুয়ারি, রাজবাড়ি ইত্যাদি নির্মাণ করে নিজের রাজধানীকে রূপ দেন একটি সফল জনপদে। প্রতাপাদিত্য যে বাড়িতে বসবাস করতেন সে স্থানটি এখনও প্রতাপ রাজপ্রাসাদ হিসেবে পরিচিত |
|
| |||||
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস